গত সোমবার থেকে আমার FB থেকে lock down চলছিল, অর্থ্যাৎ আমি ইচ্ছা করেই FB থেকে বিরতি নিয়েছিলাম, তাই আর FB-এ যাওয়া হয়নি। যাহোক আজকে বাংলাদেশ থেকে ২/৩ জনের ঢাকা কানাডিয়ান হাই-কমিশনের একটি ইমেইল এর সত্যতার ব্যাপারে কল পাই। আমি বেশ কয়দিন আগে একটি পোস্টে বলেছিলাম যে বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থানরত যেসমস্ত কানাডিয়ান ঢাকা হাই-কমিশনে রেজিস্ট্রেশন করেন নি তাদেরকে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য।
যাহোক, গত ৩০ মার্চ থেকে ঢাকা কানাডিয়ান হাই-কমিশন যারা তাদের রেজিস্ট্রেশন করেছিলেন তাদেরকে ইমেইল পাঠানো শুরু করেছেন।
ইমেইলে তারা প্রত্যেকের কিছু তথ্য জানতে চেয়েছেন এবং পরবর্তী তথ্যের জন্য অপেক্ষা করতে বলেছেন।
উল্লেখ তারা বলেছে তাদের ব্যবস্থা করা প্লেনে আসতে হলে কানাডিয়ান সর্বোচ্চ $৫০০০ জন প্রতি দিতে হবে। টাকা শর্ট পড়লে তারা লোনের ব্যবস্থা করবেন। বিস্তারিত তারা ইমেইলে লিখেছেন, তাই আমি আর সময় নষ্ট করছি না।
সবাই একটু সাবধান, কারণ এই অবস্থায় কিছু অসৎ মানুষ অর্থাৎ স্কামার আপনাকে ইমেইল করে কানাডিয়ান হাই-কমিশন সেজে আপনার কাছ থেকে টাকা দাবি করতে পারে বা আপনার তথ্য নিয়ে ইমেইল বা ব্যাঙ্ক একাউন্ট হ্যাক করতে পারে। অতএব শুধু মাত্র কানাডিয়ান হাই-কমিশনের ইমেইলএ যোগাযোগ করুন। সন্দেহ হলে তাদেরকে ফোন করে নিশ্চিত হউন।
খবরটি যাদের অলরেডি জানা তারা এই লেখাটি ignore করতে পারেন। উল্লেখ ওখানে আমাদের প্রায় ৬০/৭০ জন বাংলাদেশী কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন Trudeauর কাছে ইমেইল করেছিলেন তাদের বিষয়ে দেখার জন্য। প্রধানমন্ত্রী সেটি বিবেচনায় নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ব্যবস্থা নিতে বলেন।
যারা বাংলাদেশ থেকে আমাকে reach out করেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ। বিশেষ করে আমাদের নিজাম ভাই যিনি সর্বক্ষণ আমার সাথে যোগাযোগ রেখে চলেছেন।
ধন্যবাদ।
মুকুল
টরন্টো

আপনার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন
এখানে আপনার নাম লিখুন